Breaking Bharat: একুশের বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরই ভোট পরবর্তী হিংসার অভিযোগে বারংবার উত্তাল হয়েছে রাজ্য রাজনীতি। এখনও অনেক রাজনৈতিক কর্মী ঘরছাড়া বলে দাবি করছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি (Bjp West Bengal)। সেই নির্বাচনের ফল ঘোষণার দিনকেই অন্যভাবে স্মরণ করার জন্য কর্মসূচির সিদ্ধান্ত গেরুয়া শিবিরের। আগামী ২ মে রাজপথে নামছে বিজেপি। কেন এমন সিদ্ধান্ত? এই বিষয়ে কী বললেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার?
একুশের বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হয়েছিল গত বছরের ২ মে। সামনে আর এক ২ মে। অর্থাৎ পুননির্বাচিত তৃণমূল সরকারের বর্ষপূর্তি (Tmc Government)। আর ওই দিন থেকেই শাসক দল তৃণমূলের বিরুদ্ধে আরও জোরালো আওয়াজ তুলতে একগুচ্ছ কর্মসূচি গ্রহণ করবে রাজ্য বিজেপি। সংবাদসূত্রে জানা গেছে, কর্মী সমর্থকদের চাঙ্গা করতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।
মঙ্গলবার এমনটাই জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar,bjp President- West Bengal)। সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে শুরু করে রানি রাসমণি অ্যাভিনিউ পর্যন্ত মিছিল করবেন বঙ্গ বিজেপির নেতা কর্মীরা।
আরো পড়ুন- Avoid these people: এই ধরনের মানুষদের কখনো পাত্তা দেওয়া উচিত নয়, কেন জানেন ?
জানা যাচ্ছে, আগামী ৩ মে শহিদ স্মরণে রাজ্যের বিভিন্ন ব্লকে একবেলা অনশন কর্মসূচি পালন করবেন বিজেপি কার্যকর্তারা। ৪ মে থেকে ৬ মে রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ। এই ক’দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেনি বিজেপি৷ যদিও জানা গেছে ৭ মে রাজ্য নেতৃত্বের তত্বাবধানে ভোট পরবর্তী হিংসায় নিহতদের বাড়ি যাবেন নেতারা।
আরো পড়ুন- Savings bank Account: ব্যাংকে সেভিংস অ্যাকাউন্ট খোলার সুবিধা কী?
৮ ও ৯ মে মিছিলের পর ১০ মে রাজ্যের প্রতি ব্লকে হিংসায় নিহতদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সত্যাগ্রহ পালন করবে বিজেপি। এ প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার জানান, ‘এই স্বৈরাচারী সরকারের এক বছর পূর্তি৷ এটাকে আমরা মনে করি গণতন্ত্রের এক কালো অধ্যায়। আমরা রাজপথে ঐ দিন বড় কর্মসূচি পালন করবো গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে।’
আরো পড়ুন- Tea shop: বাঙালি মানেই আড্ডা,হুল্লোড়, তবে চায়ের দোকানে আড্ডা স্পেশাল, কেন জানেন?
এদিকে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে নিউটাউনে বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের উদ্বোধনের সময়ই বুধবার বীরভূমের ডেউচা-পাঁচামিতে গিয়ে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে গেরুয়া শিবির। আবার প্রায় একই সময়ে সিঙ্গুরও যাবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও। সব মিলিয়ে একের পর এক কর্মসূচির মাধ্যমে বাংলায় ফের কর্মী সমর্থকদের মধ্যে প্রাণ আনতে চাইছে বিজেপি!
আরো খবর পড়ুন-
- জীবনে ভাত আর বিরিয়ানির তফাৎটা বোঝেন? প্রয়োজন আর বিলাসিতা কে এভাবেই ব্যাখ্যা করা যায় না কি?
- সংসারে থেকে বিবেক বৈরাগ্য সম্পর্কে কোন ধারণা পোষণ করেন কি?
- কোথায় কখন কেমন পোশাক পরবেন এই নিয়ে কনফিউজ থাকেন? ঘাবড়াবেন না চোখ রাখুন এই প্রতিবেদনে
- বাবা মায়ের দ্বিতীয় বিয়ে কেন মেনে নিতে পারেন না বেশিরভাগ সন্তান?
- আপনি কি মেয়েদের সঙ্গে কথা বলতে ভয় পান? বিপরীত লিঙ্গের সঙ্গে আলাপ জমাতে লজ্জা লাগে?