Itching problem: গোপন অঙ্গের আশেপাশে চুলকানির সমস্যা! এখানে ওখানে চুলকাচ্ছে? ইস! কী লজ্জা, তাই না! তাহলে চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় জেনে নিন।
মানুষের শরীর থাকলে সমস্যা তো হবেই তাই না? কিন্তু ‘চুলকানির সমস্যা বড় জ্বালা‘ দেয় তাই না? যখন তখন যেখানে সেখানে বিপাকে পড়তে হয় এই সমস্যার কারণে তাই না? তবে আপনি জানেন কি ঘরোয়া পদ্ধতিতেই আছে সমাধান? আজ বলবো সেই কথা।
গোপন অঙ্গের আশেপাশে চুলকানি সমস্যা:
কোথাও কোনো সমস্যা হলে আগে বোঝা দরকার সমস্যার কারণটা কি। ত্বক যদি শুষ্ক হয়ে যায় সেখান থেকে এই চুলকানি তৈরি হয়। সাধারণত গোপন অঙ্গের আশেপাশে চুলকানি সমস্যা হয়। সেক্ষেত্রে সব সময় সেই জায়গাটা চুলকানো যায় না ফলে একটা অস্বস্তি তৈরি হয়,
আর চুলকাতে গেলে সেটাও একটা অস্বস্তির কারণ জনসমাজে। খুলেছে কে ‘চুলকানি‘ হলে সেখান থেকে কিন্তু বড়সড় দাগ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। যেহেতু আগেই বললাম যদি শুকনো থাকে ত্বকের কোন অংশ সেখান থেকে র্যাস বেরোতে পারে। যেখান থেকে ‘চুলকানি সমস্যা‘ বাড়ে।
আরো পড়ুন – ‘রসুন চাষে’ দু লাখ আয়? সামান্য বিনিয়োগেই লাখপতি? রসুন চাষে বিরাট সাফল্য!
তাইতো যাতে ত্বক শুষ্ক না হয় সেটিকে মাথায় রেখে ময়েশ্চারাইজার বা তেল মাখুন। জায়গাটা তুই লাগতো থাকলে বা ক্রিম লাগানো থাকলে চুলকানির অনুভূতি তৈরি হবে না। ঘরোয়া পদ্ধতি মানেই ভেষজ পদ্ধতি, আয়ুর্বেদ শাস্ত্রী এই পদ্ধতির উল্লেখ আছে।
চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়:
জানেন নিম দারুণ কার্যকরী চুলকানির ক্ষেত্রে ? এমনিতেই নিম পাতা খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী, পাশাপাশি নিমের গুণের শেষ নেই। এর অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি গুণ ‘চুলকানির সমস্যার দ্রুত সমাধান‘ করে (Quick solution to itching problem)। আরো একটা ঘরোয়া উপাদান হলো হলুদ। যেখানে প্রদাহ হচ্ছে সেখানে হলুদ মাখলে কিছুটা উপকার পেতে পারেন।
আরো পড়ুন – Subarnarekha River : যে নদীর সঙ্গে জুড়ে আছে ‘সোনার সম্পর্ক’! আজও রহস্যে মোড়া সুবর্ণরেখা?
এমনিতেই শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবার ক্ষেত্রে বা রোগের মোকাবেলা করার ক্ষেত্রে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়াকে দূর করতে হলুদ ভীষণ কার্যকরী। অনেক ক্ষেত্রেই হলুদ দেয়া দুধ খেতে বলা হয়, যাতে শরীরে রোগ জীবাণু প্রবেশ না করতে পারে।
চুলকানি দূর করার ঔষধ:
তবে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে যে সমস্যা হলে তার সমাধানের ডাক্তারি নিজে নিজে না করাই ভালো। চুলকানি সমস্যা শুধু যে লোক সমাজে আপনাকে বিপাকে ফেলবে তা নয় এর থেকে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ইনফেকশন ছড়িয়ে পড়তে পারে।
আরো পড়ুন – First Love: ‘প্রথম প্রেমের প্রথম স্মৃতি’ ভুলতে পারছেন না? ‘নিজের প্রেমকে ভুলে যাওয়া’ আদৌ কি সম্ভব?
তাই আগে থেকে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। আর যখনই দেখছেন এরকম কোন অনুভূতি আপনি বুঝতে পারছেন তৎক্ষণাৎ ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ভালো একজন ডার মত লজিস্ট বা স্কিনের ডাক্তারকে দেখালে তিনি কিছু ওষুধ এবং ক্রিমের মাধ্যমে আপনাকে চুলকানির সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারেন।
আরো পড়ুন – Gift: এই উপহার গুলো ভুলেও কাউকে দেবেন না! তাহলে আপনার জীবনে নেমে আসবে চরম দুঃখ!
- চুলকানি দূর করার ঔষধ:
- চুলকানি প্রতিরোধের উপায়
- চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
- শরীরে চুলকানি হলে করনীয়
- রাতে চুলকানি
- পায়ে চুলকানি হলে করণীয়
- চুলকানির লোশন এর নাম
- চুলকানি দূর করার ঔষধ
- সারা গায়ে চুলকানি ঔষধ
তবে কোন বিজ্ঞাপনের মোহে নিজের উপর কোন কিছু প্রয়োগ করবেন না। এতে ফল মারাত্মক হতে পারে। অনেকেই লোক লজ্জার ভয়ে সমস্যার কথা মুখ ফুটে বলেন না। এতেই রোগ গভীরে বাসা বাঁধে। কোন কিছুই হালকা ভাবে নেওয়া বা এড়িয়ে যাওয়া উচিত নয় সঠিক সময় চিকিৎসা করান আর সুস্থ হয়ে উঠুন।