Breaking Bharat: সেক্স ড্রিম বা স্বপ্ন দোষ বিষয়টা কিন্তু সম্পূর্ন বিজ্ঞান ভিত্তিক। এবং সকলেরই এটি জানার অধিকার আর আজকালকার দিনে দরকার আছে (Nightfall Problem)। অনেকেই এই ঘটনার সাক্ষী হন, এবং সমস্যাও হয় কিন্তু কিছুতেই বলতে পারেন না। তাই যারা বয়ঃসন্ধিকালে প্রবেশ করতে চলেছেন তাদের এই সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত। যাতে হঠাৎ করে এই ঘটনার সম্মুখীন হলে কোনোভাবেই অনভিপ্রেত ধারণা না জন্মায়। (nightfall is good or bad ?)
স্বপ্নদোষ বা Nightmares হচ্ছে ছেলেদের ঘুমের মধ্যে বীর্যপাতের অভিজ্ঞতা (Ejaculation in sleep)। স্বপ্নদোষকে নানা নামে আখ্যা দেওয়া হয়। সাধারণত ১৩ থেকে ৩০ বছর বয়সী ছেলে বা পুরুষদের ও প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার প্রাথমিক বছরগুলোতে স্বপ্নদোষ খুবই সাধারণ আর স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু বয়ঃসন্ধিকাল পরেও যেকোনোই সময় স্বপ্নদোষ হতে পারে (Any time can be Nightfall)।
ঘুম থেকে জেগে ওঠার আগের মুহূর্তে বা সাধারণ ঘুমের মধ্যে যে স্বপ্নদোষ হয়, তাকে ‘সেক্স ড্রিম’ বলা হয়।আপনি জানলে অবাক হবেন যে এই স্বপ্নদোষ নারীদেরও হয়। কিন্তু পুরুষদের তুলনায় অনেকাংশেই কম।যুক্তরাষ্ট্রে এক গবেষণায় দেখা যায়, প্রায়ই ৮৩ ভাগ পুরুষ জীবনে কোনো না কোনো সময় স্বপ্নদোষ (nightfall side effects) – এর অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। হস্তমৈথুন এর সঙ্গে এর যোগ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন অনেকে। আজ এর কারণ জানাই আপনাদের।
(nightfall problem): সাধারনত এর সঙ্গে হরমোনের যোগসূত্র আছে বলে জানা যায়। বয়ঃসন্ধিকালে হরমোনের আধিক্যের জন্য এই অবস্থা হয়। অনেক সময় যৌন চিন্তা নিয়ে বেশি আসক্তি থাকলেও এমন ঘটনা ঘটে। তবে এর থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। স্বপ্নদোষ চিহ্নিতকরণ করা অত্যন্ত জরুরী, যাতে পুরুষের যৌন-জীবন ব্যাহত না হয়।
আরো পড়ুন- Dak Bungalow Recipe : রান্না তো পাতে যাবে, কিন্তু খাবারকে কেন ‘ডাকবাংলো’ নামে ডাকতে হবে ?
(nightfall treatment) :আপনার খাদ্যাভ্যাস বা খাদ্য তালিকার রুটিন বদল আনলেও স্বপ্নদোষ রুখে দেওয়া যায়। যেসব পুরুষদের স্বপ্নদোষ হয়, তারা টক খাবার খাওয়া একেবারেই বন্ধ করে দিন।ধ্যান করলে মনোযোগ বাড়ে ও অভ্যন্তরীণ অনুভূতিগুলো নিয়ন্ত্রণে মধ্যে রাখা যায়। ব্যায়াম এবং যোগাসন একজন পুরুষকে তার শরীর, মন ও মস্তিষ্কের ওপর সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে।
আরো পড়ুন- Family : সংসার মানে কি ? শারীরিক চাহিদা পূরণের কারণেই কি সংসার করার তাগিদ?
আরো পড়ুন- Regret in life : জীবনে অন্তত আফসোস করে বাঁচবেন না! আপনার প্রাপ্য থেকে কেউ আপনাকে বঞ্চিত করবে না
হস্তমৈথুন বা গোপনাঙ্গ স্পর্শের সঙ্গে এর যোগাযোগ নেই। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। মনে রাখবেন সুস্থ মানসিকতা না থাকলে সুস্থ জীবন গড়া যায় না। আর তার প্রভাব পড়ে সমাজে। তাই নিজের সমস্যার সমাধান করুন আর প্রাকৃতিক সহজাত বিষয়ের সঙ্গে আনন্দে বাঁচুন।