Breaking Bharat: চারচাকা মানে সবার পছন্দ Mercedes? গাড়ি কিনতে চান? চারচাকা মানে এক নজরে সবার পছন্দ mercedes? এসে গেল নতুন মডেল? নতুন মডেল কবে আসবে তা নিয়ে জল্পনা চলছিল। অবশেষে দেশের বাজারে লঞ্চ হল Mercedes-AMG EQS 53 4MATIC+।, জানেন কি এবার সাধ্যের মধ্যেই সাধ পূরণ?
একটু ভালো থাকতে ভালো খেতে ভালো ঘুরতে, সকলেই চান। কিন্তু ঘোরার জন্য আরামদায়ক একটা গাড়ি দরকার হয়। ফ্যাশন স্টাইল আরাম সবকিছু একসঙ্গে পেতে দরকার শুধুই mercedes।
মার্সিডিজ গাড়ি সেকি মধ্যবিত্তের জন্য সম্ভব?
মার্সিডিজ মানেই একটা আভিজাত্য বটে। চারচাকা মানে প্রত্যেকের মনের মধ্যে স্বপ্ন থাকে এই মার্সিডিজ কেনার। নতুন মডেল নিঃসন্দেহে বিলাসবহুল ইলেকট্রিক গাড়ির বাজারে দ্বিতীয় পণ্য মার্সেডিজের। মনে করা হচ্ছে এটি অডি ই-ট্রন RS ও Porsche Taycan-এর সঙ্গে কড়া টক্কর দেবে।
গাড়িতে আছে পিক্সেল লাইটিং প্রযুক্তি, চাকা দেখলে চমক লাগবে বাধ্য। জানতে ইচ্ছে করছে তো কত টাকা দাম? গাড়ি বিলাসী মানুষদের জন্য সুখবর কারণ এই গাড়ির দাম মাত্র আড়াই কোটির কাছাকাছি। অনেকেই ভাববেন এত টাকা দিয়ে গাড়ি সেকি মধ্যবিত্তের জন্য সম্ভব?
Mercedes – (মার্সিডিজ) কোনদিনই মধ্যবিত্তের গাড়ি ছিল না?
উত্তরটা আগেই জানিয়ে রাখি না, mercedes কোনদিনই মধ্যবিত্তের গাড়ি ছিল না। বরাবরি আপার ক্লাসের লোকেদের জন্য এই গাড়ি মার্কেটে আনা হয়েছিল। গাড়িতে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ডিআরএল দিয়ে এলইডি আলো লাগানো হয়েছে যা গাড়িটি আরো আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
গাড়ির হেড ও টেইল ল্যাম্প আগের থেকে আরও সুন্দর করা হয়েছে। আপনাদের জানিয়ে রাখা দরকার যে জার্মান ব্র্যান্ডের নতুন ফ্ল্যাগশিপ বৈদ্যুতিক এই প্রোডাক্ট ‘কমপ্লিটলি বিল্ড ইউনিট’ সম্পূর্ণ আমদানি মডেল হিসাবে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। একটু আগেই চাকার কথা বলছিলাম।
আরো পড়ুন – Michael Jackson : নিজের সন্তানদের মুখে কেন মুখোশ পড়াতেন মাইকেল জ্যাকসন?
বিস্ময়ের ঘোর কাটবে না যখন জানতে পারবেন, হেরিটেজ ডিজাইনে ২১ বা ২২ ইঞ্চি এএমজি লাইট-অ্যালোয় চাকা রয়েছে গাড়িতে। গাড়ি মানেই তার পরিচয় দ্রুততার ওপর। অর্থাৎ কত দ্রুত গাড়িটি নির্দিষ্ট গন্তব্য পৌঁছতে পারবে? ক্রেতারা এটা জানতে চান সবার আগে গাড়িটি মাত্র ৭ সেকেন্ডে ২০০ কিমি টপ স্পিড তুলতে পারে।
আরো পড়ুন – Broom : ঝাড়ু মেরে ময়লা বিদায় করুন, তবে নিয়ম না মেনে ঝাঁটা বিদায় করবেন না যেন!
এ ছাড়াও, এই গাড়ির সর্বোচ্চ গতি ৩৫২ kmph। এই গাড়ির সামনের দিকে ডিজিটাল লাইট হেডল্যাম্প তো আছেই সঙ্গে আবার ক্রোমের সঙ্গে পিক্সেল ডে-টাইম রানিং লাইট থাকছে কালো প্যানেল গ্রিলের ওপরে। মার্সিডিজের এই মডেলটিতে সামনের ও পিছনের চাকার মধ্যে ১৩৫ কেডব্লিউ-২৫৫ কেডব্লিউ এর পাওয়ার স্প্লিট থাকছে।
আরো পড়ুন – Ratan Tata : শিল্পপতি নয়, নিজেকে ভালো মানুষ হিসেবে ‘রতন টাটা’ প্রমাণ করতে চান!
এবার নিশ্চয়ই ইচ্ছে করছে, একবার যদি ট্রায়াল রান দেওয়া যায়! অফিস যাওয়ার পথে হঠাৎ করে শো রুমে এই গাড়ি দেখলে চমকে যাবেন না যেন।