Breaking Bharat: কথায় বলে আর কিছু হোক বা না হোক, জীবনটাকে সঠিক ভাবে বাঁচার আর বাঁচানোর খুব দরকার। আর যেহেতু কাল কী হবে সেটা অজানা, তাই একটু ভয় ভয় অনুভূতি নিয়ে থাকতে হয় বৈকি। তাই ডাক্তারের কাছে আমরা বোধহয় সবথেকে বেশি অসহায়।
আপনি কি জানেন, মানুষ কোন কিছু একবারে পছন্দ করতে পারে না? একের পর এক অপশন না পেলে সমস্যা হয় কোনও কিছু বেছে নিতে। সে জামাকাপড় বলুন কিংবা বাজারের আলু পটল। কিন্তু এখানে আমরা ব্যতিক্রমী। কোনখানে? ওষুধ কেনার ক্ষেত্রে । কটা মানুষকে দেখেছেন ওষুধের দরদাম নিয়ে কাটাছেড়া করতে? খুব বেশি হলে ১০ না ১৫ কত শতাংশ ছাড় মিলবে মোট দামের ওপর সেই নিয়ে একটু দর-কষাকষি চলে বটে। ব্যাস এটুকুই।
যত দিন যাচ্ছে মানুষ ততই অসহায় হয়ে পড়ছেন। কারণ শরীর সুস্থ রাখাটাই যেখানে আগে দরকার (Keeping the body healthy), সেখানে বাকি সবই নগণ্য। ডাক্তার মানে ভগবান তিনি যা বলবেন করতে হবে। অনেকেই প্যাথলজি ল্যাব নিয়ে প্রশ্ন তুললেও, নিজের প্রিয় মানুষকে অস্বস্তিতে থাকতে দেখে সেই সব তথ্য ও তত্ত্ব আর মাথায় কাজ করে না।
আরো পড়ুন- Divya Bharti : বলিউডের নায়িকা দিব্যা ভারতীর নিজের জগত কেমন ছিল?
আগেতো সুস্থ হতে হবে। এই জন্যই বোধহয় বলে, প্রাণের মায়া বড় মায়া। যদি প্রাণটাই না থাকে, কী হবে টাকা পয়সার? তাই যত টাকা লাগুক, যত খরচ হোক, ঔষধ আর ডাক্তার নিয়ে কোন আপোষ নয়। এই ভাবনা মাথায় থাকে বলেই ওষুধ কেনার সময় দরদাম করার দিকে, ঝোঁক দেখা যায় না ক্রেতাদের (Bargaining when buying medicines)।
আরো পড়ুন- রাত্রে ঘুমানোর সময় লাইট জ্বালিয়ে না লাইট নিভিয়ে ঘুম স্বাস্থ্যর পক্ষে উপকারী ?
আরো পড়ুন- Cow milk: গরুর দুধ খাবেন কী করে? জল মিশিয়ে না জল ছাড়া? কিভাবে খেলে উপকার পাবেন?
অনেক ক্ষেত্রেই এই অবস্থার সুযোগ নেন ব্যবসায়ীরা। ওষুধের ব্যবসায় লাভ বেশি এই মানসিকতা রাখেন মুনাফালোভী কিছুজন। অবশ্য এক্ষেত্রে নচিকেতার গানের লাইন স্মরণ করতে হয়, ” তোমার অসুখ হবে তোমারই দেখানো পথে” । দরদাম করুন বা না করুন ভালো থাকুন প্লিজ।