Breaking Bharat: দশ মাস দশ দিন গর্ভে ধারণ করে একটা ছোট্ট প্রাণকে পৃথিবীর আলো দেখার জন্য আস্তে আস্তে লালন করেন মা। একটা আলাদা অনুভুতি এটা। পাইরেসি কি কেউ হয়তো সে ভাবে উপলব্ধি করতে পারবে না। একজন নতুন মানুষকে পৃথিবীর আলো দেখানর সিদ্ধান্ত খুব সহজে নেওয়া যায় না। কিন্তু আপনি যখন এই সিদ্ধান্ত নেবেন , তখন ভবিষ্যতও ভাবতে হবে আপনাকে। কোন পথে পৃথিবীর আলো দেখাবেন নিজের সন্তানকে, ভেবেছেন?
নরমালে নাকি সিজার পদ্ধতিতে,পৃথিবীর আলো দেখাতে চান নতুন মানুষকে?
চিকিৎসাবিজ্ঞান এখন অনেক বেশি জীবন যাত্রাকে সহজ করে দিয়েছে । আজকাল নতুন মানুষকে পৃথিবীতে নিয়ে আসতে আপনি সিজার নামক পদ্ধতি (A method called Caesar) বেছে নিতে পারেন। সাধারণত গর্ভাবস্থায় কোন জটিল সমস্যা না থাকলে ওই পথে পা বাড়ানো উচিত নয়। তবে আজকাল অনেকেই একটু বেশি খরচ করে হলেও সিজারের দিকেই আগ্রহ দেখান। আসলে মায়ের যে তাতে একটু কম কষ্ট হয়। শুধু তাই নয় ভ্যাজাইনাল ইনজুরি ও অত্যাধিক রক্তক্ষরণ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
অন্যদিকে আবার নরমাল বা ভ্যাজাইনাল ডেলিভারি কিন্তু খুব কষ্টকর ও অস্বস্তিকর। এই পদ্ধতিতে শরীরকে অনেক ঝক্কি সামলাতে হয়। অ্যামনিওটিক তরল, রক্ত এবং বাচ্চার জন্মের পর প্লাসেন্টা বের হয়। পাশাপাশি ভ্যাজাইনাল ইনজুরি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা বেড়ে যায়। বাচ্চা হতে গিয়ে বেশি কেটে বা পেশী ছিঁড়ে গেলে সেলাই করতে হতে পারে অনেক ক্ষেত্রে।
আরো পড়ুন- রাতের বেলায় ঘুমের দেশে যাওয়ার আগে এই সেরা অভ্যাসগুলো মেনে চলুন!
আরো পড়ুন- আপনি কি চা প্রেমী? দুধ দিয়ে চা খেতে ভালোবাসেন? এবার সাবধান !
আরো পড়ুন- Period : মহিলাদের মাসিক বা পিরিয়ড চলাকালীন কি কি মানবেন পুরুষেরা?
আবার কোন ক্ষেত্রে এমন হয় যে বাচ্চার পরিবার কোন একটি বিশেষ দিনে সন্তানের মুখ দেখতে চান, সে ক্ষেত্রে সিজারিয়ান পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। শুধু তাই নয় সন্তান গর্ভে ধারণ করার সময়টায় ডাক্তারের পরামর্শ মানা উচিত এই ক্ষেত্রে। নরমাল ডেলিভারি হলে মা আর বাচ্চার বন্ধন অনেক সুদৃহ হয় বলে অনেকের বিশ্বাস।বিজ্ঞান বলে নরমাল ডেলিভারি হলে পরবর্তী সন্তান ধারনের সময় কোন অসুবিধা হয়না। কিন্তু কিছু কিছু সময় তা সম্ভব হয় না, তাই অন্য রাস্তা অবলম্বন করতে হয়।